বারমুডা ট্রায়াঙ্গল: রহস্য নাকি অতিরঞ্জন?

মায়ামি থেকে বিলাসবহুল ২৩ ফুট ইয়টে করে সাগরে পাড়ি জমালেন ক্যাপ্টেন ড্যান বুর‍্যাক আর তার বন্ধুবর ফাদার প্যাট্রিক হরগ্যান। ১৯৬৭ সালের ২২ ডিসেম্বর, কদিন বাদেই ক্রিসমাস। বড়দিনের আলোয় দূর থেকে মায়ামি দর্শনের মোহই আলাদা। তাই উইচক্র্যাফট নামের কেবিন ক্রুজারে চড়ে ঘুরে বেড়াতে লাগলেন দুই বন্ধু। কিন্তু তীর থেকে সবে এক মাইল দূরে পৌঁছাতেই কোস্ট গার্ড কল পেলেন যে, জাহাজটি কোনোকিছুর সাথে বাড়ি খেয়েছে, তবে বড় ক্ষতি হয়নি।


কোস্ট গার্ড তখনই রওনা হয়ে গেল, ১৯ মিনিটের মাথায় ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখা গেল, কিছুই নেই। কোনো চিহ্নই নেই জাহাজের। বলা হতো, এ জাহাজটি ডুববে না, কিন্তু ডোবা তো পরের কথা, জাহাজটি যে কখনো এসেছিল এখানে, তারই কোনো হদিস পাওয়া গেল না। জাহাজে এত লাইফ জ্যাকেট, লাইফবোট, ফ্লেয়ার, বিপদসংকেত পাঠাবার যন্ত্র- সব থাকা সত্ত্বেও কেউ কিচ্ছুটি জানতে পারলো না। সে জায়গাটি ছিল কুখ্যাত বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের কিনারায়।

কী হয়েছিল উইচক্র্যাফটের? শুধু উইচক্র্যাফট নয়, আরো অনেক জাহাজ, অনেক বিমান নিয়েই শোনা যায় নানা কথা- যেগুলো নাকি বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে হারিয়ে গিয়েছে, কিংবা সেখান দিয়ে আসতে গিয়ে মুখোমুখি হয়েছে অদ্ভুত সব ঘটনার। বাকি অংশ পড়তে ভিজিট করুন


  Collected From :https://roar.media/bangla/
Powered by Blogger.